রিমান্ডের শেষ দিন সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাসেল ও তার স্ত্রীকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসাবাদ করে গুলশান থানা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে প্রতিষ্ঠানটির লেনদেনের বিষয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন তারা। তবে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণার বিষয়টি বরাবরের মতো অস্বীকার করেন দুজনই।
রাসেল বলেন, তার ব্যবসায়িক কৌশলে কিছু ভুল ছিল। পাশাপাশি করোনাকালীন লকডাউনের কারণে তিনি কিছুটা পিছিয়ে গেছেন। তিনি বলেন, আমরা কোনো টাকা আত্মসাৎ বা কারো সঙ্গে প্রতারণা করিনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন সার্কুলার ও করোনাকালীন সময়ে লকডাউনের কারণে অনেক অর্ডার ডেলিভারি দেয়া সম্ভব হয়নি। যারা ডেলিভারি পায়নি তারা ভবিষ্যতে টাকা পেয়ে যাবে। এখানে প্রতারণার কোনো বিষয় ছিল না।
সূত্রঃ আরটিভি