গ্রাম পর্যায়ে টেলিটকের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও ৫জি সেবা প্রদানে নেটওয়ার্ক আধুনিকায়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় দেশের প্রতিটি গ্রামে ৫জি নেটওয়ার্ক সেবা দিতে যাচ্ছে সরকার। এর মাধ্যমে ২০২৩ সালের মধ্যে গ্রামে ফোরজি এবং ফাইভজি সেবা দেওয়া হবে। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে দুই হাজার কোটি টাকার উপর।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এই টাকা দিয়ে টেলিযোগাযোগ সরঞ্জাম, বিটিএস এবং সাইট নির্মাণ করা হবে। শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়তে ৪১০ সেট টেলিযোগাযোগ সরঞ্জাম এবং ট্রান্সমিশন হাবের জন্য একশোটি হাব তৈরি করা হবে।
জানা গেছে, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ দেশের সুবিধাবঞ্চিত দশ কোটি মানুষকে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনতে চায়।
এই বিষয়ে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাব উদ্দিন বাংলাভিশন ডিজিটালকে বলেন, টেলিটক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আধুনিক ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনতে এই পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। গৃহীত প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে সরকার ভিশন বাস্তবায়নে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনা এখন সময়ের চাহিদা। প্রকল্পের অর্থায়নের টাকায় ফোরজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ এবং ফাইভজি’র কাজ করা হবে বলে জানান তিনি।
প্রকল্পের মোট অর্থের আশি শতাংশ সরকারের কাছ থেকে টেলিটক লোন গ্রহণ করছে। বাকি বিশ শতাংশ টেলিটকের ইকুইটি বলেও জানান তিনি।